নিশিতা.......আমার গার্লফ্রেন্ড। বয়স ২৪ এর কোঠায়। মেয়েটার প্রেমে পড়েছিলাম ই তার ফর্সা চেহারা আর দেহের গড়নে। পড়ে মেডিক্যাল এ। প্রথম দিন থেকেই টার্গেট ছিল একে ভোগ করবই। তারপর তো রিলেশন হল। নিয়মিত সেক্স ও হয়। এ বছরের কাহিনী একটা বলি। নিশিতার ফিগার বেশ ভাল। কলেজের অনেক ছেলেকেই অশ্লীল কথা বলতে শুনতাম ওর শরীর নিয়ে। দুধ ৩৫ কোমর ২৮ আর পাছা ৩৯।
মামারা খামখা ভনিতা না করে সরাসরি কাহিনী তে যাই। আমার গার্লফ্রেন্ডের কথা ভেবে আপনারা মাল খেচবেন এতেই আমার ধন খাড়া হয়ে উঠছে। সবাই ধন বের করে ওকে চোদার জন্য রেডি হন। হোটেলে উঠলাম দু জন। গুলশানের এক হোটেল(নাম বলছিনা)। ফ্রেশ হয়ে আসার পর বললাম" এই ফতুয়া খোল, জিন্স টা থাকুক"
জাহান্নামের পরী
আকাশ দেখছে জাফরীন। সকালের রোদ্দুরে-ভেজা আকাশ ওকে বরাবরের মত এবারো টানলো। সিডি প্লেয়ার থেকে ভেসে আসছে রবীন্দ্র সংগীতের অমৃত সুর। গানের সাথে সাথে সুর মেলালো জাফরীন “আমার নিশীথরাতের বাদলধারা এসো হে গোপনে; আমার স্বপ্নলোকে দিশাহারা ... ” সবেমাত্র কলেজপার হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙ্গিনায় পা দিয়েছে সে। সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম হবার সুবাদে ছোটোবেলা থেকেই আদরে-আহ্লাদে মানুষ। তার তেমন কোনো চাওয়াই কখনো অপূর্ণ থাকেনি।
জীবনের একটা পর্ব তার কেটেছে পরিবারের সাথে। তাই একটা সঙ্গীর অভাববোধ তাকে সেভাবে কখনো জেঁকে ধরেনি। ছোটোবেলা থেকেই তার ছেলে বন্ধুর অভাব না থাকলেও কখনো তাদের কেউ ওকে প্রেম নিবেদন করেনি। আর অনুভুতি শেয়ার করার ক্ষেত্রে ছেলে বন্ধুদের মাঝে কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়ে যায়।
জীবনে সত্যিকার অর্থেই একজন সঙ্গী দরকার সেটা সে অনুভব করে কলেজে ওঠার পর। যখন ওর ভাই বাইরে চলে যায় আর মা-বাবা দুজনেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে দৈনন্দিন কাজে- তখনি ও অনুভব করে পারিবারিক আনন্দ আর খুঁনসুটির বাইরেও একটা পৃথিবী আছে। আলাদাভাবে একটা বয়ফ্রেন্ড এর চাহিদা বোধ করতো। শেয়ারিং ছাড়াও বাড়ন্ত বয়সের জৈবিক চাহিদা মেটানোও একটা প্রয়োজন ছিলো। কিন্তু গার্লস কলেজে পড়ার সুবাদে ওর বয় ফ্রেন্ড বানানোর সুযোগটা অনেক কম ছিলো।
জীবনের একটা পর্ব তার কেটেছে পরিবারের সাথে। তাই একটা সঙ্গীর অভাববোধ তাকে সেভাবে কখনো জেঁকে ধরেনি। ছোটোবেলা থেকেই তার ছেলে বন্ধুর অভাব না থাকলেও কখনো তাদের কেউ ওকে প্রেম নিবেদন করেনি। আর অনুভুতি শেয়ার করার ক্ষেত্রে ছেলে বন্ধুদের মাঝে কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়ে যায়।
জীবনে সত্যিকার অর্থেই একজন সঙ্গী দরকার সেটা সে অনুভব করে কলেজে ওঠার পর। যখন ওর ভাই বাইরে চলে যায় আর মা-বাবা দুজনেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে দৈনন্দিন কাজে- তখনি ও অনুভব করে পারিবারিক আনন্দ আর খুঁনসুটির বাইরেও একটা পৃথিবী আছে। আলাদাভাবে একটা বয়ফ্রেন্ড এর চাহিদা বোধ করতো। শেয়ারিং ছাড়াও বাড়ন্ত বয়সের জৈবিক চাহিদা মেটানোও একটা প্রয়োজন ছিলো। কিন্তু গার্লস কলেজে পড়ার সুবাদে ওর বয় ফ্রেন্ড বানানোর সুযোগটা অনেক কম ছিলো।
Labels:
bangla choti,
bangla scaned choti,
choti,
most popular choti,
আহ আহ,
চোদা,
দুধ,
পাছা,
মেয়ে,
রাম চোদা,
সেক্স
তিন্নি
তিন্নির দাদুর ৬১ বছর বয়স। তার মেয়ের জন্ম হয় যখন তিনি ২৩ বছরের এক সদ্য যুবক। মেয়ে লিপিকার বিয়েও তিনি বেশ কম বয়সেই দেন। তিন্নির জন্ম হয় যখন, তখন তার দাদুর বয়স মাত্র ৪৪। অবশ্য, এত কম বয়সে ‘দাদু’ হয়েও তিনি বুড়িয়ে যাননি। নিয়মিত মর্নিং ওয়াক করা, পরিমাপমতন খাওয়া- সমস্ত কিছু তাকে এক ৬১ বছরের যুবক বানিয়ে রাখতেই সাহায্য করেছিল। শুধু তার চুলের শুভ্রতা এবং গলার কিছু কুঁচকে যাওয়া চামড়া ছাড়া তার বয়স বোঝা অসম্ভব- অন্তত তিন্নি এমনটাই মনে করে।
সাত বছর বয়সে বাবা মারা যাবার পর তার মা এবং সে তার দাদুর কাছেই থাকে। তিন্নির দিদা বেশ কম বয়সে মারা যাওয়াতে তিন্নি এবং তার মা এসে দাদুর শূণ্য জগৎ-এর অন্ধকার কিছুটা হলেও দূর করেন। তবে দাদুও তিন্নির কাছে কম গুরুত্বপূর্ণ ছিল না।
কামপুকুরের এ বাড়িতে আসবার পর থেকেই তিন্নি তার দাদুর কাছে শোয়। প্রথম দিনই দাদু তার মেয়ে ও নাতনিকে বড় ঘরের ডাব্ল্ বেড-টি ছেড়ে দিয়ে বসবার ঘরের ডিভানটিতে আস্তানা গেঁড়েছিলেন। কিন্তু কোন কারণে প্রথম দিনই তিন্নি দাদুর কাছে শোবে বলে আবদার জানিয়ে দাদুর সঙ্গে সেই ডিভানেই এসে শোয়।
সাত বছর বয়সে বাবা মারা যাবার পর তার মা এবং সে তার দাদুর কাছেই থাকে। তিন্নির দিদা বেশ কম বয়সে মারা যাওয়াতে তিন্নি এবং তার মা এসে দাদুর শূণ্য জগৎ-এর অন্ধকার কিছুটা হলেও দূর করেন। তবে দাদুও তিন্নির কাছে কম গুরুত্বপূর্ণ ছিল না।
কামপুকুরের এ বাড়িতে আসবার পর থেকেই তিন্নি তার দাদুর কাছে শোয়। প্রথম দিনই দাদু তার মেয়ে ও নাতনিকে বড় ঘরের ডাব্ল্ বেড-টি ছেড়ে দিয়ে বসবার ঘরের ডিভানটিতে আস্তানা গেঁড়েছিলেন। কিন্তু কোন কারণে প্রথম দিনই তিন্নি দাদুর কাছে শোবে বলে আবদার জানিয়ে দাদুর সঙ্গে সেই ডিভানেই এসে শোয়।
আরো জোরে চুষো সোনা
আমার মনে হয় একটু ঘুমের ভাব এসেছিল। কিন্ত গরমে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেল। পাশে দেখি সুনিতাও নড়াচড়া করছে। আমি জেগে গেছি বুঝতে পেরে ও আমার দিকে ফিরে তাকাল। দেখি গরমে ঘেমে ওর সিল্কের পাতলা নাইটি ভিজে চুপচুপ করছে। আমিও ঘেমে নেয়ে একাকার। বাইরে থেকে আসা ল্যাম্প পোস্টের এক চিলতে আলোতে দেখি ওর ফর্সা মুখে ঘামের বিন্দু চিকচিক করছে। আমি এমনিতেই গত কদিন ওর সান্নিধ্য না পেয়ে পাগলপ্রায় হয়ে ছিলাম। ওও মনে হয় আমার জন্য উতলা ছিল তাই আমার মুখটা ওর পানে টেনে নিল।
অবাধ্য যৌবন
আমি তখন ক্লাশ ৮ এ পড়ি। উটতি যোবন। চোদাচুদি নিয়ে শুন্তে শুন্তে চোদার জন্য বড় ইচ্ছা জন্মায় মনে। কিন্তু ওরকম কাওকে না পাওয়ায় আর চোদা হয় নি। আমি কিছুটা মোটা বলে আমার মাই জ়োড়া বয়সের তুলনায় অনেক বড়। তখন ই আমি ৩৪ বি মাপের ব্রা পড়তাম। নিজেকে আয়না দেখতাম নেংটা হয়ে আর চোদাচুদির মুভি দেখে আংগুল মারতাম। সমরথবান পুরুশ দেখলে আমার ভোদা ভিজে যেত। আর আংগুল মারা সময় ভাবতাম সে আমাকে চুদছে। বয়স বাড়ার সাতে সাতে আমি চোদার জন্য পাগল হতে থাকলাম। আমার বাবা বাইরে থাকতেন। আর মা একটা স্কুলে পড়াতেন।আমার মার বয়স তখন ৩৪ কি ৩৫।, তাই কস্ট হয় না। আজ সেই গল্পই শোনাব।
Subscribe to:
Posts (Atom)