visit here

অবৈধ ভালোবাসা - ২

একই কায়দায় আশীষ বা দিকের মাই চুসে দুটো মাই লাল করে ফেলল ৷ আর রেনুদেবী নিজের কাপড় সামলে রাখতে পারলেন না ৷ আশীষ তার চোখের সামনে পুরুষ্ট মাগী দেখে নিজের কাম নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে রেনুর উপর ঝাপিয়ে পড়ল ৷ রেনু মনে প্রাণে চাইছিল সিদুর ধনের সুখের থেকে অত্যাচার বেশি ৷ তাই আশীষের কাজ থেকে যদি ঐটুকু সুখ পাওয়া যায় ৷ এই টুকুতেই রেনুদেবীর গুদ ভিজে জব জবে হয়ে গিয়েছিল ৷ ঝাপিয়ে পরে আশীষ রেনু দেবীর গুদে নিজের লেওরা দেওয়ার কোনো বাসনাই রাখল না ৷ রেনু দেবীর দু হাথ মাথায় তুলে দিয়ে আশীষ বগল চাটতে চাটতে ঘামের গন্ধ্যে কেমন যেন নেশা ছন্ন হয়ে পড়ল ৷ তার চাটার বিরাম ছিল না ৷ রেনু দেবী সুখের অনুভবে দু চোখ বুজে আশীষের মাথায় বিলি কাটতে থাকলেন ৷
শুভ্রার বুকের ব্লাউসের বোতাম খুলে যাওয়াতে সিদুর জীবনে না জানি এক অবাঞ্চিত গুপ্তধনের হদিস পেয়ে গেল সে ৷ গোল করে ময়দা মাখার লেচির মত মাই গুলো তেলে মাখিয়ে ৩৬০ডিগ্রী তে হাতের আঙ্গুল গুলোকে পরিধি বানিয়ে , পাকিয়ে দুধের বুটি পর্যন্ত এসে বুটি ধরে রগড়ে রগড়ে দিতেই শুভ্রা কেঁপে কেঁপে হিসিযে উঠতে লাগলো ৷ শুভ্রা ভাবেনি সিদু মামা এত ভালো মালিশ জানে।

অবৈধ ভালোবাসা - ১

হিমাদ্রি যেন শান্তি পেয়েও শান্তি পায় না , সামনেই তার ক্লার্কশিপ এর পরীক্ষা ৷ এদিকে সংসারের চাল থেকে চুলো কিছুই ঠিক নেই ৷ কৃষ্ণ চরণের দ্বিতীয় পক্ষ্যের স্ত্রী রেনুদেবী আর বড় বোন শুভ্রা অবিবাহিতা ৷ দেখতে সুন্দরী হলে কি হবে বোনের বিয়ে হচ্ছে না ৷ মাথায় বদনাম থাকলে মেয়ের বিয়ে দেওয়া মুশকিল বিশেষ করে বাবা নেই যখন ৷

বছর তিনেক আগে পাড়ার সোমিত্র বলে বখাটে ছোকরার পাল্লায় পড়ে নিজের মান সম্মান জলাঞ্জলি দিতে হয়েছিল ৷ অবিবাহিতা মেয়ে আর সুন্দরী দেখে সৌমিত্র নিজে আয়েশ করতে ছাড়ে নি ৷ আর তাতেই পেট বাধিয়ে বসে শুভ্রা ৷ রেনু দেবী তার মেয়ে কিছু বলা বা শাসন করা দুরে থাক মেয়ের দুখিয়ারী সারা দুনিয়া কে শুনিয়ে শুনিয়ে আরো বেশি বদনামের বহর বাড়ি বয়ে এনেছেন ৷ হিমাদ্রি দিনান্ত প্ররিশ্রম করে ছেলে মেয়েদের পড়িয়ে কিছু টাকা রোজগার করে ৷ দেশে জমি জমা চাস বাস হয় আর তার থেকে যে টাকা আসে তাতেই রেনু দেবীর সংসার চলে ৷ এখানে শহরে মাথা গোঁজার একটা দু চালা থাকলেও রেখ দেখ এর অভাবে তার জরাজীর্ণ অবস্তা ৷ হিমাদ্রি কিন্তু খাটুনে পড়ুয়া ছেলে ৷ হিমাদ্রির সুনামের জেরে তবু তার মা কে একটু আধটু সম্মান করে লোকে ৷

পতিতা

তরুণ মন্ডলের বয়স ৪৮ ৷ পেশায় ব্যাঙ্কের কেরানি হলেও চাকরির প্রতি তার নেশা নেই ৷ নামে চাকরি টিকিয়ে রেখেছেন বাঁধা ইনকামের আশায় ৷ বিপত্নীক হয়েছেন বছর ৮ হলো ৷ দুর্ঘটনায় জবা মারা যাবার পর তরুনের জীবন তাই যেন বদলে গেছে ৷ সুন্দর ভদ্র জীবন কেমন করে ওলট পালট হয়েছে তা জানা নেই তরুনের ৷ কিসের খিদে তাকে যেন তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় ৷ পৈত্রিক ভিটে মাটি ছাড়া জমি আছে দো ফসলা ৩০-৪০ বিঘে ৷ আর ৮-৯ বিঘে বাস্তু পুকুর মিলে তার খাবারের অভাব নেই ৷ ছেলেপুলে নেই বলেই তরুনের মন্ডলের জীবনে এমন পরিবর্তন এসেছে বলেও সে নিজে মনে করে না ৷

Followers

Archive

 

Dehokabbo. Copyright 2008 All Rights Reserved Revolution Two Church theme by Brian Gardner Converted into Blogger Template by Bloganol dot com